সানাড়পাড় শেখ মোরতোজা আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ
সানাড়পাড় শেখ মোরতোজা আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বর্তমান কমিটিকে নিয়ে একটি কুচক্রী মহল বিভিন্ন বিবৃতিসহ স্কুলের শিক্ষকদের একাধিকবার লাঞ্ছিত করার ঘটনায় স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী, সাধারন শিক্ষক ও অভিবাবকদের মধ্যে বিরাজ করছে আতংক। বিদ্যালয় নিয়ে একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্র করে বিদ্যালয়ের উন্নয়ণকে বাঁধাগ্রস্থ করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অভিযোগ প্রধান শিক্ষক, অভিভাবক প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবকদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একটি পক্ষ আন্দোলন করার পাঁয়তারা করছে। তবে ম্যানেজিং কমিটির আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দের কারনেই এ ঘটনাগুলো ঘটছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে গত ৮ অক্টোবর স্কুলের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সামছুল হক স্কুলের এক সহকারি শিক্ষককে রাস্তায় আটক করে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় স্কুলের বর্তমান কমিটির নিরব ভুমিকায় স্কুলের অভিভাবকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। এ ঘটনায় রাতে বর্তমান কমিটির সভাপতি তোফায়েল হোসেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি জিডি করেন।
জানা গেছে, সিদ্ধিরগঞ্জ সানারপাড় শেখ মোরতোজা আলী উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুল প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে সুনামের সহিত পরিচালিত হয়ে আসছে। ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনের অনুগতরা বিদ্যালয়ের অভিবাবক প্রতিনিধি হয়ে উন্নয়নের নামে ৪০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে।এরপরই বিদ্যালয়টি অর্থ সংকটে পড়ে। ভবনের অভাবে ছাত্রÑছাত্রীরা লেখাপাড়ায় ব্যাঘাত ঘটে। ২০১২ সালে সেপ্টেম্বর মাসে বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি তোফায়েল হোসেন সহ ৬ জন বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির দায়িত্বভার গ্রহন করেন। এরপর থেকে সাড়ে ৩ বছরে ৪তলা একটি নতুন ভবন নির্মাণ, ও ২টি ভবনের সংস্কার কাজসহ বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়ণ ও শিক্ষার মান বৃদ্ধিসহ ব্যাপক উন্নয়ণ কর্মকান্ড করেছেন। বিদ্যালয়ের পাসের হার শতকরা ৮২ থেকে ৯৮এ উর্ত্তিণ করেন।
উন্নয়নের এ সময় একটি কুচক্রী মহল কোমলমতি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিদ্যালয়ের উন্নয়নে ব্যাঘাত ঘটাতে মিথ্যা বানোয়ট তথ্য দিয়ে স্কুলের শিক্ষককে লাহ্নিত করে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের আন্দোলন মূখী করার চেষ্টা চালায়।
অন্যদিকে, বর্তমান কমিটির সদস্যরা যাতে বিদ্যালয়ের সুনাম ও উন্নয়ন কাজে বাঁধাগ্রস্থ না হয় তার জন্য আন্দোলন প্রতিহত করতে অভিবাবকদের মাঝে উন্নয়ণের সার্বিক চিত্র তুলে ধরলে তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আন্দোলনের পথ থেকে পিছপা হটেন। এরপরও ঔই কুচক্রী মহলটি নানা ভাবে বিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করতে ও বর্তমান কমিটর সদস্য ও প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্দোলন করতে উৎসাহ করছে বলে জানা যায় । এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের অভিভাবক প্রতিনিধির সভাপতি তোফায়েল হোসেন বলেন, বিদ্যালয়ের করুন দশা দেখে হাল ধরেছি লুটেপুটে খাওয়ার জন্য নয়। যারা বিগত দিনে বিদ্যালয়ের ৪০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করছে তারা বর্তমানের উন্নয়ন কর্মকান্ড দেখে ঈর্ষান্বিত হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে উন্নয়নের কর্মকান্ডকে স্থবির করার চেষ্টা করছেন। এরপরও র্বতমান কমিটিকে উন্নয়নের কর্মকান্ড থেকে কোন চক্রান্তই পিছু হটাতে পারবেনা।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহিরুল হক বলেন, পূর্বের থেকে বর্তমানে শিক্ষার মান বৃদ্ধি, নতুন ভবন নির্মান, ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। সেই সময় একটি মহল আমাকে ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে ছাত্র-ছাত্রী ও অভিবাবকদের বিভ্রান্তি করছে। যারা উন্নয়ন কাজ করতে বাঁধাগ্রস্থ করছে তাদের সন্তানেরাও এ বিদ্যালয়ে পড়েন। আমি আশা করব বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মিথ্যা তথ্য না দিয়ে সঠিক পূর্ণ তথ্য তুলে ধরে বিদ্যালয়ের উন্নয়নের গতিধারাকে অব্যাহত রাখতে সকলে সহযোগিতা করবেন।
জানা গেছে, সিদ্ধিরগঞ্জ সানারপাড় শেখ মোরতোজা আলী উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুল প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে সুনামের সহিত পরিচালিত হয়ে আসছে। ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনের অনুগতরা বিদ্যালয়ের অভিবাবক প্রতিনিধি হয়ে উন্নয়নের নামে ৪০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে।এরপরই বিদ্যালয়টি অর্থ সংকটে পড়ে। ভবনের অভাবে ছাত্রÑছাত্রীরা লেখাপাড়ায় ব্যাঘাত ঘটে। ২০১২ সালে সেপ্টেম্বর মাসে বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি তোফায়েল হোসেন সহ ৬ জন বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির দায়িত্বভার গ্রহন করেন। এরপর থেকে সাড়ে ৩ বছরে ৪তলা একটি নতুন ভবন নির্মাণ, ও ২টি ভবনের সংস্কার কাজসহ বিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়ণ ও শিক্ষার মান বৃদ্ধিসহ ব্যাপক উন্নয়ণ কর্মকান্ড করেছেন। বিদ্যালয়ের পাসের হার শতকরা ৮২ থেকে ৯৮এ উর্ত্তিণ করেন।
উন্নয়নের এ সময় একটি কুচক্রী মহল কোমলমতি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিদ্যালয়ের উন্নয়নে ব্যাঘাত ঘটাতে মিথ্যা বানোয়ট তথ্য দিয়ে স্কুলের শিক্ষককে লাহ্নিত করে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের আন্দোলন মূখী করার চেষ্টা চালায়।
অন্যদিকে, বর্তমান কমিটির সদস্যরা যাতে বিদ্যালয়ের সুনাম ও উন্নয়ন কাজে বাঁধাগ্রস্থ না হয় তার জন্য আন্দোলন প্রতিহত করতে অভিবাবকদের মাঝে উন্নয়ণের সার্বিক চিত্র তুলে ধরলে তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আন্দোলনের পথ থেকে পিছপা হটেন। এরপরও ঔই কুচক্রী মহলটি নানা ভাবে বিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করতে ও বর্তমান কমিটর সদস্য ও প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্দোলন করতে উৎসাহ করছে বলে জানা যায় । এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের অভিভাবক প্রতিনিধির সভাপতি তোফায়েল হোসেন বলেন, বিদ্যালয়ের করুন দশা দেখে হাল ধরেছি লুটেপুটে খাওয়ার জন্য নয়। যারা বিগত দিনে বিদ্যালয়ের ৪০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করছে তারা বর্তমানের উন্নয়ন কর্মকান্ড দেখে ঈর্ষান্বিত হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে উন্নয়নের কর্মকান্ডকে স্থবির করার চেষ্টা করছেন। এরপরও র্বতমান কমিটিকে উন্নয়নের কর্মকান্ড থেকে কোন চক্রান্তই পিছু হটাতে পারবেনা।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহিরুল হক বলেন, পূর্বের থেকে বর্তমানে শিক্ষার মান বৃদ্ধি, নতুন ভবন নির্মান, ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। সেই সময় একটি মহল আমাকে ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে ছাত্র-ছাত্রী ও অভিবাবকদের বিভ্রান্তি করছে। যারা উন্নয়ন কাজ করতে বাঁধাগ্রস্থ করছে তাদের সন্তানেরাও এ বিদ্যালয়ে পড়েন। আমি আশা করব বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মিথ্যা তথ্য না দিয়ে সঠিক পূর্ণ তথ্য তুলে ধরে বিদ্যালয়ের উন্নয়নের গতিধারাকে অব্যাহত রাখতে সকলে সহযোগিতা করবেন।


0 comments :
Post a Comment