
প্রায়শই শোনা যায় টাকার জন্য অথবা রুপালি পর্দায় মুখ দেখাবার জন্য আপোশ করতে হয়েছে অনেক তারকাকেই৷সোজা কথায় বললে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করতে হয় তাঁদের৷বহুবার এমন কথা সামনে এলেও প্রমাণের অভাবে ধামাচাপা পড়ে যায় বহু উদাহরণ। মকড়ির নায়িকা শ্বেতা বাসু প্রসাদের মত অনেকের ঘটনা আবার প্রকাশ্যেও চলে আসে৷কিন্তু এই প্রথম কোনও বলিউড তারকা স্বীকার করলেন যে পয়সার জন্য বহুবার তিনি শারীরিক সম্পর্কে নিযুক্ত হয়েছেন৷ পর্দায় ফিরছেন ‘মক্ষীরানি’ শ্বেতা
এই অভিনেত্রী আর কেউই নয় বলিউডের হট স্টার শার্লিন চোপড়া৷একটি বিখ্যাত ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকারে শার্লিন স্বীকার করেছেন, যে তিনি পয়সার জন্য দেহ ব্যবসার পথ বেছে নিয়েছিলেন৷প্রথম প্রথম কলেজের মাইনে দিতে ‘বেড শেয়ার’ করলেও পরে তা রুটিন পরিণত হয়। সে সময় শার্লিনের কাছে সহজে পয়সা কামানোর উপায় ছিল দেহ ব্যবসা৷
‘লাইফ কি তো নিকল পরি’ ছবি দিয়েই বলিউডে এন্ট্রি নিয়েছিলেন অভিনেত্রী মিষ্টি মুখার্জি৷ মিষ্টিকেও দেহব্যবসার অভিযোগে মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করেছিল৷ ফ্যাশন ডিজাইনার রাকেশ কটোরিয়ার সঙ্গে আপত্তিজনক অবস্থায় ধরা পড়েন মিষ্টি৷ ১৫ তলার এই ফ্ল্যাটবাড়ি উদ্ধার হয় প্রায় একলক্ষ নীল ছবির সিডি ও ডিভিডি৷ পুলিশ মিষ্টির সঙ্গে তার বাবা ও ভাইকেও গ্রেফতার করে৷ কারণ দেহব্যবসার সঙ্গে মিষ্টির গোটা পরিবারই জড়িত ছিল৷ এই লিস্টে রয়েছে বিখ্যাত অভিনেত্রী যমুনার নামও৷ ২০১১ সালে দেহব্যবসার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে৷ ক্রাইম ব্রাঞ্চের পুলিশ আট যুবতী ও একগ্রাহকের সঙ্গে অভিনেত্রী যমুনাকে গ্রেফতার করে৷
তেলেগু ধারাবাহিকের বিখ্যাত অভিনেত্রী শ্রবণীকে ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে গ্রেফতার করা হয়৷ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি একটি হাই প্রোফাইল সেক্সর্যা কেটের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন৷ পুলিশের তদন্তকারী দল তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তাকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে৷ এছাড়ও অপর এক তেলেগু অভিনেত্রী সায়রা বানো ও জ্যোতিও সেক্স র্যাকেটের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন৷ ২০১০ সালে হায়দরাবাদ পুলিশ স্প্রিং স্বর্গ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে এই র্যাকেটের পর্দাফাঁস করে৷
তেলেগু ধারাবাহিকের বিখ্যাত অভিনেত্রী শ্রবণীকে ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে গ্রেফতার করা হয়৷ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি একটি হাই প্রোফাইল সেক্সর্যা কেটের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন৷ পুলিশের তদন্তকারী দল তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তাকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে৷ এছাড়ও অপর এক তেলেগু অভিনেত্রী সায়রা বানো ও জ্যোতিও সেক্স র্যাকেটের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন৷ ২০১০ সালে হায়দরাবাদ পুলিশ স্প্রিং স্বর্গ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে এই র্যাকেটের পর্দাফাঁস করে৷







0 comments :
Post a Comment