পশুর চামড়া ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় কালে নারায়ণগঞ্জে চিহ্নিত ৭ সন্ত্রাসীকে আটক

পশুর চামড়া ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় কালে নারায়ণগঞ্জে চিহ্নিত ৭ সন্ত্রাসীকে আটক

পশুর চামড়া ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় কালে নারায়ণগঞ্জে চিহ্নিত ৭ সন্ত্রাসীকে আটক
পিস্তল প্রদর্শন করে কোরবানির পশুর চামড়া ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় কালে নারায়ণগঞ্জে চিহ্নিত ৭ সন্ত্রাসীকে আটক করেছে র‌্যাব। আটকরা দীর্ঘ দিন ধরে অবৈধ অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এলাকায় আধিপত্ত বিস্তারসহ অবাধে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা করেত। তাদের কাছে এলাকার মানুষ ভীত সন্ত্রস্ত ছিল, শহরের আল্লামা ইকবাল রোড এলাকায় অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায়ের সময় র‌্যাবের অতিরিক্তি পুলিশ সুপার সালাউদ্দিন তালুকদার ও এএসপি আলেপ উদ্দেনের নেতৃত্বে র‌্যাব ১১ একটি টিম রাত ৮ টায় তাদের আটক করে। শনিবার দুপুর ২টায় র‌্যাব ১১’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সালাউদ্দিন তালুকদারের স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে তাদেরকে আটকের বিষটি নিশ্চিত করা হয়।  এ সময় তাদের কাছ থেকে ৪ রাউন্ড গুলিভর্তি প্রদর্শিত ওই বিদেশী পিস্তল ও চাঁদাবাজির ১লাখ ৯ হাজার ৫শত টাকা উদ্ধার করা হয়। আটকরা হলো- জেলা শহরের আল্লামা ইকবাল রোডের ফজলুল হকের ছেলে আজমীরি বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তাইজুল ইসলাম জুয়েল (৩০), কলেজ রোড এলাকার হাসান জামানের দুই ছেলে সজিব (২৪) ও রাজিব (২১), চাষাড়া বালুর মাঠ এলাকার শাহীন খানের ছেলে শুভ খান (২০), গলাচিপা এলাকার মিঠু মিয়ার ছেলে ইয়াছিন আরাফাত (২১),মৃতঃদরবেশ আলী ছেলে আহম্মেদ আলী (২১) ও শাহ আলম মিয়ার ছেলে আল আমিন মিয়া (২১)। সন্ত্রাসী জুয়েলের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা করে । বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে উদ্ধারকৃত অস্ত্রটি অপর পলাতক সন্ত্রাসী রাসেলের বলে জুয়েল জানায়। তারা উভয়ে অস্ত্রটি অপরাধমুলক কর্মকান্ডে হাতবদল করে ব্যবহার করত। আটকদের বিরুদ্ধে র‌্যাব ১১’র ডিএডি মাহবুব বাদি হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করেছেন।

About Unknown

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments :

Post a Comment